Welcome to laksam Ideal Technical Institute.

The roots of education are bitter, but the fruit is sweet.

Welcome to laksam Ideal Technical Institute.

Education is the most powerful weapon which you can use to change the world.

Welcome to laksam Ideal Technical Institute.

Education is an admirable thing, but it is well to remember from time to time that nothing that is worth knowing can be taught.

Welcome to laksam Ideal Technical Institute.

A teacher affects eternity; he can never tell where his influence stops.

Welcome to laksam Ideal Technical Institute.

Genius without education is like silver in the mine.

Thursday, November 29, 2012

Bandarban


Bandarban, the district headquarters of the Bandarban Hill District, is situated ninety-two km. from Chittagong. Bandarban is hometown of the Bhomang chief who is the head of the Mogh tribe. The simple and hospitable Moghs are of Myanmar origin and Buddhists by religion, jovial and carefree by nature. Bandarban is also the home of the Murangs who are famous for their music and dances. Several other tribes of great interest live in the remote areas of the district. The highest peak of Bangladesh-Tahjin dong (4632 ft)-is located in the Bandarban district.
It's located at Pulpara, only 4 kilometer away from Balaghata town and 10 kilometer from Bandarban district. This Temple is the largest Theravada Temple with the second largest Buddha statue in Bangladesh.
Chimbuk mountain: The Chimbuk is the third highest mountain in Bangladesh. It's one of the most familiar tourism place in Bandarban. Chimbuk mountain is just 26 kilometer away from Bandarban hill city. Chimbuk hill is about 2500 feet high above sea level Keokradong mountain: Keokradong is the second highest mountain of Bangladesh. Keokradong is about 4,000 ft (1,230 meters) high from the sea level. It is situated only 30 kilometer away from the Ruma upazilla. This hills area is full of natural beauty. travelers and nature lovers can see many middle and big mountains and hills. Keokradong is covered with dense forests, birds and animals. Meghla Tourist Spot: Meghla Tourism Complex is one of the most attractive tourist spots for the travelers and tourists coming from outsite of Bangladesh and domestic.
Nafakhum waterfall: Nafakhum is one of the most beautiful waterfalls in Bangladesh and an romancing place to travel. Nafakhum is situated on the wild hilly Sangu River at a area called Remakri of Thanchi upazilla in Bandarban. Nilgiri mountain: Nilgiri is one of the tallest peaks and very beautiful tourist spots in Bangladesh. Nilgiri mountain is about 3600 feet high and situated only 46 km from Bandarban.  Rijuk Waterfall: Rijuk waterfall is located at Ruma upazilla of Bandarban. The water of Rijuk waterfall continuously falls into the river Sangu from about 150 mitres high hill with beautiful natural sound throughout the year and this water is shiny like pearl particles in the space creating a unique beauty of nature. Sangu River: It's the complete suite of the natural beauty of Bandarban. Sangu river enters the Bandarban district from the east and flows west across the Bandarban and finally falls into the bay of Bengal sea and about 270 k.m long. Sangu river is flowing through the hills for thousands of years.
Tajingdong: Tajingdong, also known as “Bijoy mountain” is the highest mountain of Bangladesh. Tajingdong is about 4400 feet (1310 meters) high from the sea level. Tajingdong is situated in Ruma upazilla. According to local tribal language “Tajing” means “Great” & “Dong” means “Hill” so that means “Great hill.
 mondir
The Buddha Dhatu Jadi also known as the Bandarban Golden Temple is located close to Balaghata town, in Bandarban City, in Bangladesh. Dhatu means material remains of a holy person and in this temple the relics belong to Buddha. It is the largest Theravada Buddhist Temple with the second largest Buddha statue in Bangladesh. The Bandaban Golden Temple belongs to the Theravada Buddhism order, which is practiced by the Marma tribal people, a dominant ethnic group of Bandarban. It was built in 2000 in Arakanese architecture, an adoption of South East Asia style.
Bandarban Ninetytwo kilometer from Chittagong by metalled road, Bandarban is the district headquarters of the Bandarban Hill District. Bandarban is the home town of the Bohmong Chief who is the head of the Mogh tribe. The Moghs are of Myanmar origin and Buddhists by religion. Jovial and carefree by nature, the Moghs are simple and hospitable people. Bandarban is also the home of the Murangs who are famous for their music and dance.

Tuesday, November 20, 2012

সার্চ ইন্জিন (SEO )


সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
সার্চ ইন্জিন হল এক প্রকার লক্ষ বস্তু. যা বিবিন্ন web site খুজে বাহির করতে সহায়তা করে। এবং এটি একটি web সাইটকে সবার আগে কি ভাবে আনা যায়।  

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO ) কি?

পূথিবীতে অনেক সার্চ ইন্জিন আছে যেমন সবচেয়ে বিখ্যাত হল গুগল,এরপর আছে ইয়াহু,বিং ইত্যাদি।কেউ যদি বাংলায় এইচটিএমএল শিখতে চায় তাহলে হয়ত সে “এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল” লিখে গুগলে সার্চ দেবে কারন সে হয়ত বাংলায় এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল আছে এমন কোন ওয়েবসাইটরে ঠিকানা জানেনা।এখন ধরুন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে যেখানে বাংলায় এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল আছে।এখন যদি “এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল” লিখে গুগলে সার্চ দিলে গুগলের প্রথম পেজে আরও ভাল হবে যদি প্রথম পেজের প্রথম লিংকটাই আপনার সাইটের হয় তাহলে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ঐ ইউজার যে “এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল” দিয়ে খুজছিল সে অবশ্যই আপনার সাইটে যাবেই।এই যে একজনের সাইট গুগলে সবার আগে দেখাল অথচ বাংলায় এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল আছে এমন বহু সাইট,ব্লগ,ফোরাম ইত্যাদি থাকার পরেও,যে সাইট আগে দেখালো সে সাইটে কিছু কৌশল অবলম্বন করা হয়েছিল এসব কৌশলকে বলা হয় সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) প্রধানত ২ ধরনের
১.অন পেজ (যেটা সাইটের ভিতরেই করা হয় যেমন টাইটেল ট্যাগ,কনটেন্ট,কিওয়ার্ড ইত্যাদি প্রাসঙ্গিক হওয়া )
২.অফ পেজ (যেটা সাইটের বাইরে করা হয় যেমন ব্লগ,ফোরাম পোস্টিং)
ওয়েবকোচবিডি সাইটে আগে অনপেজ SEO টিউটোরিয়াল থাকবে এবং এরপর অফপেজ SEO
এখানে শুধু অর্গানিক সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (Organic  SEO) এর টিউটোরিয়াল থাকবে,পেইড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (Paid SEO) নয়।
পেইড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন: গুগলে সার্চ দিলে মাঝে মাঝে দেখবেন সার্চ রেজাল্টের ডানে বা উপরে ভিন্ন রং (সাধারনত হালকা খয়েরি) কিছু লিংক থাকে (যে শব্দ দিয়ে সার্চ দিয়েছেন সেটা সংশ্লিষ্ট)।এগুলি পেইড লিংক অর্থ্যাৎ এর জন্য গুগলকে অর্থ দিতে হয়েছে।এই ধরনের অপটিমাইজেশনকে পেইড এসইও (Paid SEO) বলে।

অর্গানিক সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন: যে লিংকগুলি সার্চ রেজাল্ট পেজে সাধারনভাবে প্রদর্শিত হয় মানে গুগল এগুলি কোন বিশেষ রং দিয়ে হাইলাইট করেনা এগুলি অর্গানিক লিংক।এই ধরনের অপটিমাইজেশনকে অর্গানিক এসইও (Organic SEO) বলে। এটাকে এলগরিদমিক SEO ও বলে।
এসইও-টাইটেল ট্যাগ টিউটোরিয়াল
এটা  খুবই গুরত্বপূর্ন একটা ওয়েব পেজের জন্য।ইউজার এবং সার্চ ইন্জিন উভয়কে এটা বলে দেয় যে পেজের মধ্যে কি আছে অর্থ্যাৎ একটা টাইটেল একটা পেজের সরাংশ।আপনার পেজের টাইটেল হতে হবে এমন যাতে এটা আপনার সাইটের আর অন্য কোন পেজের টাইটেলের সাথে মিলে না যায় অর্থ্যাৎ unique এবং নির্ভূল।
সার্চ রেজাল্ট যখন আমরা ব্রাউজারে দেখি তখন পেজ টাইটেল সবার আগে প্রথম লাইনে থাকে।যেমন

seo-title-tag

ইউজার যে কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করবে সেই কিওয়ার্ডটি যদি সার্চ রেজাল্টে বোল্ড করে দেখায় তাও আবার পুরো পেজ টাইটেলটি,তাহলে আপনার সাইটের ট্রাফিক বহুগুন বেড়ে যাবে।পেজ টাইটেল সবসময় এমন দিবেন যেটার সাথে পেজের কনটেন্টের খুব মিল আছে।খুব বড় টাইটেল দেয়া উচিৎ নয় এতে অনেক অপ্রয়োজনীয় শব্দ টাইটেলে চলে আসে আর খুব বড় টাইটেল হলে গুগল এর সম্পূর্ন নয় বরং কিছু অংশ দেখায়।সবচেয়ে ভাল আপনার পেজ টাইটেল হবে ছোট,প্রাসঙ্গিক এবং তথ্যবহুল।
এসইও-মেটা ট্যাগ টিউটোরিয়াল
মেটা  (<meta>) ট্যাগ এর “description”  এ পেজে কি আছে তা সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখুন।এটা গুগল এবং সকল সার্চ ইন্জিনকে একটা ধারনা দেয় যে এই পেজে কি আছে।এই বর্ননা ২/৩ লাইনের দিতে পারেন।মেটা বর্ননাকে গুগল আপনার ওই পেজটার কনটেন্টের সরাংশ হিসেবে ধরতে পারে।ধরতে পারে এজন্য বলা হয়েছে কারন ইউজার যে কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করবে সেটার সাথে যদি সরাসরি পেজ কনটেন্টের কোন অংশের সাথে বেশি মিলে যায় তাহলে সেই অংশ গুগল সার্চ রেজাল্টে দেখাতে পারে।

seo meta description

ইউজারের দেয়া কিওয়ার্ড যদি এই সরাংশে (মেটা বর্ননায়) থাকে তাহলে সেটা বোল্ড করে দেখাবে যেমন উপরের ছবিতে দেখুন ইউজার এর “এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল” লেখাটি সার্চ রেজাল্টে বোল্ড করে দেখাচ্ছে।এটা ইউজারকে একটা ইঙ্গিত দেয় যে,সে যে জিনিস খুজছে সেটার সাথে পেজটির কতটুকু মিল রয়েছে।তাই এমনভাবে মেটা বর্ননা দিন যাতে যেটা ইউজার সার্চ রেজাল্টে দেখেই যেন মনে করে এই পেজেই আমার প্রয়োজনীয় তথ্য থাকতে পারে।পেজের কনটেন্টের কোন অংশ আবার কপি করে মেটা বনর্নাতে পেস্ট করে দিয়েননা বরং পেজের কনটেন্টের উপর ছোটখাট একটা সারমর্ম লিখে দিন।
প্রতিটি পেজের মেটা বর্ননা যেন ভিন্ন ভিন্ন হয় তানাহলে ইউজার বা সার্চ ইন্জিন যখন একসাথে বহু পেজ দেখবে তখন সমস্যা হবে। শুধু একটা সাইটের সব পেজ সার্চ রেজাল্টে দেখা যায়)।আপনার সাইটে যদি হাজার হাজার পেজ থাকে তাহলে প্রতিটি পেজের জন্য আলাদা আলাদা মেটা বর্ননা তৈরী করা জটিল হয়ে পরবে সেক্ষেত্রে পেজের কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে অটোমেটিক মেটা বর্ননা তৈরী হবে এধরনের টেকনিক অবলম্বন করতে হবে।
এসইও-লিংক স্ট্রাকচার টিউটোরিয়াল
লিংক স্ট্রাকচার খুব সহজ এবং বোধগম্য রাখুন যাতে সার্চ ইন্জিন এবং ইউজার উভয়েরই পড়তে এবং বুঝতে সুবিধা হয়।অনেক সময় দেখা যায় URL এমন থাকে যে বুঝাই যায়না এসময় ই্উজারের কপালে বিরক্তির ভাজ পড়তে পারে।সবচেয়ে ভাল, আপনি আইডি বা অবোধগম্য কোন প্যারামিটার URL এ ব্যবহারের চেয়ে এমন শব্দ জুড়ে দিন যেটা দেখেই যেন পেজ সমন্ধে একটা ধারনা হয়ে যায়।
URL সার্চ রেজাল্টে সবার নিচে(টাইটেল এবং এরপর সরাংশের নিচে)দেখায়।URL এ সেশন আইডি বা অপ্রয়োজনীয় প্যারামিটার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।যেমন ছবির URL দেখুন এটা একটা খারাপ URL এর উদাহরন এবং SEO Friendly নয়
bad url

বরং URL নিচেরমত হওয়া ভাল।
URL এ অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।আরেকটা গুরত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে প্রতিটি পেজের বা কনটেন্টের একটি মাত্র URL রাখা।একই পেজের যদি একাধিক URL থাকে সার্চ ইন্জিন কিন্তু আলাদা আলাদা পেজ মনে করে ফলে র‌্যাংকিংও সেভাবে দিয়ে থাকে ।যদি দেখেন যে আপনার সাইটের একটা পেজের কয়েকটা URL তাহলে একটা মেথড আছে এর মাধ্যমে সব URL কে একটা পছন্দনীয়  URL এ নিতে পারেন।এই মেথডে htsccess ফাইলের মাধ্যমে এটা করা যায়।এজন্য এপাচি সার্ভারের এই ফাইলটিতে কোড লিখে এই পরিবর্তন আনতে পারেন।আর যদি মেথড ব্যবহার না করেন তাহলে ক্যানোনিকাল URL ব্যবহার করতে পারেন।
URL এ ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহার শোভনীয়,ছোট বড় হতের একসাথে করলে দেখতেও খারাপ লাগে,আসলে এটা এড়ানো উচিৎ।
৩০১ রিডাইরেক্ট টিউটোরিয়াল
লেখক মো:রেজওয়ানুল আলম   
৩০১ রিডাইরেক্ট একটা গুরত্বপূর্ন জিনিস সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে।৩০১ একটা কোড এর অর্থ স্থায়ী রিডাইরেক্ট (Permanent redirect).একটা সাইটের যদি দুটি ডোমেইন নাম থাকে অথবা একটা পেজের যদি দুটি বা আরও বেশি ঠিকানা থাকে তাহলে গুগল এখানে সব ঠিকানাগুলিকে আলাদা আলাদা ধরবে।এরফলে সার্চ রেজাল্টে এর বিরুপ প্রভাব পড়বে কারন ডুপ্লিকেট কনটেন্ট।সবচেয়ে মারাত্নক হচ্ছে সব সাইটের দুটি করে অটোমেটিক ঠিকানা হয়ে যায় যদিও এখানে সাইট একটি কিন্তু গুগল এখানে দুটি সাইট মনে করে তাই এখানে এই রিডাইরেকশন করা জরুরী রিডাইরেক্ট করে অর্থ্যাৎ একটা ঠিকানা রাখুন।এটা htaccess ফাইল দিয়ে করা যায়,সিপ্যানেল থেকেও করা যায়।নিচে  টাইপ করলে এ চলে যাবে (৩০১ রিডাইরেক্ট হবে) এই পদ্ধতিটি দেখানো হল-
htaccess ফাইল দিয়ে
Options +FollowSymLinks
RewriteEngine On
RewriteCond %{HTTP_HOST} ^webcoachbd\.com$ [NC]
RewriteRule ^(.*)$ [L,R=301]

শুধু এই কোডটি পরীক্ষিত নিচেরগুলি পরীক্ষা করে দেখিনি
যদি চান টাইপ করলে webcoachbd.com এ যাবে তাহলে
#Options +FollowSymlinks
RewriteEngine On
RewriteCond %{http_host} ^ RewriteRule ^(.*) $1 [R=301,L]

সিপ্যানেলে
redirect tutorial

এখানে ক্লিক করে কোন্ পেজ থেকে কোন্ পেজে রিডাইরেক্ট করতে চান তা উল্লেখ করে দিয়ে Add বাটনে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে।
এসইও-সাইট নেভিগেশন টিউটোরিয়াল
লেখক মো:রেজওয়ানুল আলম   
হোম পেজ বা মুল পাতা ভিত্তিক নেভিগেশন তৈরী করুন।ইউজার যেন হোম পেজ থেকে আপনার সাইটের সব পেজে যেতে পারে এবং সে যেন বুঝতে পারে যে এখন কোন পেজে আছে।এজন্য breadcrumb এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। 
ইউজার যদি URL এর কোন নির্দিষ্ট অংশ মুছে দিয়ে উপরের কোন ডিরেক্টরি বা পেজে যেতে চায় তাহলে যেন যেতে পারে।এখানে যেন 404 error page not found এসব এরর না দেখায়।যেমন ইউজার যদি নিচের লোকেশনে থাকে এবং শেষের oophp টুকু ব্রাউজারের এড্রেসবার থেকে মুছে দেয় তাহলে যেন তার আগের পেজে চলে যায় কোন এরর মেসেজ দেখানো ছাড়াই।
সাইটের নেভিগেশনের জন্য অর্থ্যাৎ এক পেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার জন্য টেক্সট লিংক ব্যবহার করুন এতে করে সার্চ ইন্জিন আপনার সাইটকে ভাল করে বুঝতে পারে।নেভিগেশন যদি জাভাস্ক্রিপ্ট,ফ্লাশ বা ড্রপডাউন মেনু দিয়ে করেন তাহলে অনেক সার্চ ইন্জিন এই পরিস্থিতিতে হয়রান হয়ে যায় অনেক সার্চ ইন্জিন পারেইনা crawl করতে।


Friday, November 16, 2012

একটা কম্পিউটারের সম্পূর্ণ পরিচর্যা নিশ্চিন্তে বহু দিন কোন সমস্যাহীন ভাবে চালানোর জন্য.


বন্ধুরা সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনদন জানিয়ে আজকের লেখা শুরু করলাম । আশাকরি আপনাদের ভালই লাগেব । ভুমিকা বেশি না বাড়িয়ে আসল ব্যাপার চলে যাই । হেডিং দেখই হয়ত বুঝেছেন আজকের পোস্টটা একটা আদর্শ কম্পিউটারের সম্পূর্ণ পরিচর্যা নিয়ে । আমাদের শরীরকে সুস্থ সবল রাখার জন্য আমার বিভিন্ন পরিচর্যার কাজ করি । তেমনি কম্পিউটার কে সুস্থ সবল রাখার জন্য নিমক্ত পরিচর্যাগুলো করা অতি জরুরি …


১। কম্পিউটারের বুটিং সময় দেখা
২। ডিস্ক ড্রাইভ ‘রান -লাইত-অন’
৩। প্রিন্টারের প্রিন্টিং সময়
৪। দৈনিক ব্যাবহারের সময় লিখে রাখা , আদ্রতা পরীক্ষা , ইত্যাদি
১। কম্পিউটারের আশপাশ পরিস্কার করা
২। ডেস্ক এর উপরে থাকা কাগজপত্র , পত্রিকা গুছিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা
৩। এন্টাস্ট্যাটিক এবং ধুলা শোষক কম্পিউটারের ডেস্ক ,শেলফ , মেঝ মুছে ফেলা
৪। সাবান পানি মিশ্রিত পানি কাপর দিয়ে চেশি ,কেস ইত্যাদি ধুয়ে এন্টাস্ট্যাটিক কাপর দিয়ে মুছে ফেলা
৫। এন্টাস্ট্যাটিক স্প্রে , দ্রবন বা কাপড় দিয়ে ডিসপ্লে স্ক্রীন পরিস্কার করা
৬। ডিস্ক ড্রাইভ এর রিড হেড পরিস্কার করা
৭। অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম চালানো
৮। ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার বা এ জাতীয় টুল ব্যাবহার করে হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করা
১। ড্রাইভার হেড পরিস্কার করা
২। কম্পিউটারের ভিতরের যন্ত্রাংশ খুলে পরিস্কার করা
৩। প্রিন্টার এর ভিতরের অংশ পরিস্কার করা
৪। ভেন্টেলেশন ফিল্টার পরীক্ষা করে প্রয়জনিয় সংযোগ পিন পরীক্ষা করা এবং এসব স্থানে ক্ষয় শুরু হলে তার প্রতিরধের বেবস্থা নেয়
৫। অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম আপগ্রেড করা ও চালানো
৬। ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার বা এ জাতীয় টুল ব্যাবহার করে হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করা
১। মাদারবোর্ড ও পেরিফেরাল কার্ড স্থাপিত সকেট সংযুক্ত চিপ খুলে পরিস্কার করে আবার লাগানো
২। সংযোগ প্লাগ এবং ক্যাবল খুলে পরিস্কার করে পুনুরায় লাগানো
৩। এন্টাস্ট্যাটিক পদার্থ ও কাপড় কম্পিউটারের চারপাশ পরিস্কার করা
৪। প্রিন্টার এর ভিতরের অংশ পরিস্কার করা
১। ভেন্ট ফিল্টার পরীক্ষা করা
২। ড্রাইভার হেড পরিস্কার করা
৩। সংযোগ বিচ্ছিন করে পিন পরিস্কার করে আবার লাগানো
বিঃদ্রঃ ভোল্টেজ আপ-ডাউন এর কারনে কম্পিউটার খুব তারাতারি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তাই এর প্রতিরক্ষার জন্য ইউপিএস ব্যাবহার করা একান্ত জরুরি । চৌম্বকিয় বস্তু মনিটরে কাছাকাছি রাখা উচিৎ নয় । কারেন্ট লাইনে পর্যাপ্ত আরথিং এর বেবস্থা করা । টেঁসটার দিয়ে কেসিং এ ধরলে যদি লাইট জ্বলে বা হাতের স্পর্শে শক করে তবে আরথিং এর অভাব আছে বুঝতে হবে । ইউএসবি পোর্ট ব্যাবহারে সতর্ক থাকা উচিৎ ,প্রয়জনে এক্সটেনসন কেবল ব্যবহার করা উচিৎ । কারন মাদারবোর্ড এর ইউএসবি পোর্ট একবার নষ্ট হলে টা পরিবর্তন করা দুষ্কর । উইন্ডোজ বা অপারেটিং সিস্টেম কে রক্ষার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যাবহার করা এবং আপ টু ডেট রাখা অব্যাশক । তৃতীয় পক্ষ বা থার্ড পার্টি থিম বা স্টাইলের জন্য ট্রান্সফর্ম প্যাক ব্যাবহার করা উচিৎ নয় , এগুলো সিস্টেম ফাইলে রিপ্লেস করে । সিস্টেম ফাইল নষ্ট করে দেয় । যার কারনে কম্পিউটারের গতি ধীর হয় । ঘন ঘন কম্পিউটার হাং ও এরর রিপোর্ট দেয় । উইন্ডোজ আপডেট করা ভালো , অনেক সমস্যার সমাধান হয় । সিস্টেম সিকিউরিটি ভালো থাকে । অযথা সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইন্সটল করে রাখা ঠিক না । কম্পিউটার স্লও হয় । খুব জরুরি না হলে রিস্টার্ট বাটন প্রেস করে , রিস্টার্ট করা উচিৎ নয় । 

Tuesday, November 13, 2012

ফটোশপ বেসিক

ফটোশপ গ্রফিক্সের কাজ করার জন্য একটি চমৎকার সফটওয়ার।মাঝে মাঝেই এই সফটওয়ারটি আপনার লাগবে।তবে যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার বা ওয়েব ডিজাইনার(শাব্দিক অর্থে) হতে চান তাহলে তো এই সফটওয়ার আপনার নিত্যসঙ্গী।আর কয়েকটি সফটওয়ার যেমন অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর,ফ্ল্যাশ ইত্যাদি শিখে আপনি পূর্নাঙ্গ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।এই সফটওয়ারটির কাজ শেখা বেশ সহজ কারন এখানে আপনাকে কোন প্রোগ্রামিং জানতে হবেনা।শুধু ক্লিক করেই মোটামুটি সব কাজ করতে পারবেন।
আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপার (প্রোগ্রামার) হতে চান তাহলে এর কাজ ভাল না জানলেও চলবে তবে জানা থাকলে ভাল।এতে করে আপনি আপনার কোন নিজস্ব ওয়েব সাইটে নিজের মত করে কোন গ্রাফিক্সের কাজ দিতে পারেন।যেমন এই সাইটটিতে আমি ব্যানার,লোগো,ফেবিকন এসব ফটোশপে তৈরী করে এখানে বসিয়েছি।এছাড়া ফটোশপ দিয়ে ওয়েব পেজও তৈরী করা যায় এমনকি ওয়েব ফটো অ্যালবামও,এখানে এসবের টিউটোরিয়াল দিয়েছি।
ফটোশপ লেয়ার টিউটোরিয়াল (Photoshop Layer)
লেখক মো: রেজওয়ানুল আলম    

ফটোশপ লেয়ার টিউটোরিয়াল (Photoshop Layer)

ফটোশপে লেয়ার গুরত্বপূর্ন বিষয়।ফটোশপে কাজ শুরুর আগে লেয়ারর ব্যাপারে জানতে হবে।এবার লেয়ার নিয়ে ব্যাসিক আলোচনা করা যাক।

লেয়ারের প্রথম ব্যবহার শুরু হয় ফটোশপের ৩.০ ভার্সনটি বাজারে আসার পর।লেয়ারগুলি একটি আরেকটির উপর স্বচ্চ পর্দার মত।লেয়ারগুলি একসাথে মিশিয়ে অথবা অন্যভাবেও সাজিয়ে এর ইফেক্ট তৈরী করা যায়।ধরি আমি উপরের লেয়ারে একটি ছবি আকতে চাই,নিচের লেয়ারটি যেমন আছে তেমনই থাকবে কিন্তু উপরের লেয়ারের অঙ্কিত ইফেক্টটি এ লেয়ারে দেখা যাবে।কোন ছবিতে কোন পরিবর্তন না এনে যেকোন ধরনের ইফেক্ট যোগ করার সুবিধা ফটোশপ দিতে পারে।
* যখন কোন নতুন ছবি বা ডকুমেন্ট খুলি তখন এটা একটা লেয়ারে থাকে,নিজস্ব লেয়ার এটা অমরা দেখি।এটাকে সাধারনত ব্যাকগ্রাউন্ড লেয়ার বলে এবং এই লেয়ার প্যালেটটি ডানদিকে নিচের দিকে থাকে।

Photoshop layer step 1

লেয়ার প্যালেটটি ফটোশপের কন্ট্রোল প্যানেল।লেয়ার গুলি একটি আরেকটির উপর রাখা যায়,সরানো যায় ক্লিকের মাধ্যমে অথবা মাউস দিয়ে ড্রাগিং করেও করা যায়।
লেয়ার তৈরী করা-
লেয়ার তৈরীর কয়েকটি পদ্ধতি আছে,সধারনত প্যালেটের নিচে ডান দিকে "Create new Layer" আইকনে ক্লিক করে লেয়ার তৈরী করা যায়।

Photoshop layer step 2

এছাড়া Layer মেনু থেকে new ->layer সিলেক্ট করেও নতুন লেয়ার তৈরী করা যায়।উল্লেখ্য এখানে নতুন লেয়ার তৈরীর কিবোর্ড শর্টকাটও দেখতে পাব।
Photoshop layer step 3
এভাবে লেয়ার তৈরী করলে ফটোশপ আপনার কাছে লেযারের নাম কি দিবেন তা জানতে চাবে,নাম দিতে পারেন অথবা ok বাটন ক্লিক করলেও নতুন লেয়ার তৈরী হয়ে যাবে লেয়ার লেয়ার প্যালেটে যেকোন লেযারে ডাবল ক্লিক করেও লেয়ারের নামকরন করা যাবে।
লেয়ার লুকানো/hide করা
Photoshop layer step 4
লেয়ারের অরেকটি সুবিধা হচ্ছে কাঙ্খিত লেয়ার যেকোন লেয়ারের eye আইকনে ক্লিক করে হিডেন করে রাখতে পারি।
লেয়ার সংযুক্ত করা/linking layer
লেয়ারগুলি একত্রে সংযুক্ত করা যায়।এটা দরকার হয় যখন move tool এর সাহায্যে লেয়ার বা কোন বস্তু সরানো হয়।লেয়ারের সংযুক্ততা একটি আরেকটিকে ধরে রাখে।একটি সরালে অন্যটিও সাথে(সরে) যায়। লেয়ারগুলি সংযুক্ত করা যায় eye আইকনের পরেই vacant box এ ক্লিক করে।
Photoshop layer step 5

 ফটোশপ মারকিউ টুল টিউটোরিয়াল (Photoshop Marquee Tool)

ফটোশপে মারকিউ টুল একটি গুরত্বপূর্ন টুল।এবার মারকিউ টুলের মৌলিক বিষয়াদি আলোচনা করা হবে।


photoshop marquee tool step 1
মারকিউ টুল দিয়ে আয়তাকার,গোলাকার,বর্গাকার বিভিন্ন আকৃতি তৈরী করা যায়।Elliptical or Rectangular টুল সিলেক্ট করে ক্লিক ও ড্রাগ করে আয়তাকার বা উপবৃত্তাকার আকৃতি তৈরী করা যায়।কিবোর্ড শর্টকাট=M or Shift M
সিলেকশন করা
photoshop marquee tool step 2

সাদাকালো ড্যাশগুলো নির্দেশ করে কতটুকু সিলেক্ট করা হয়েছে।এর বাইরে ক্লিক করে অন্য আরেকটি সিলেকশন করতে পারেন।
মারকিউ অপশন
উপরে বাম দিকে অবস্থিত।প্রথম ৪টি আইকন দিয়ে মুল সিলেকশন থেকে সিলেক্টকৃত আরো কিছু অংশ বাদ বা যোগ করতে পারেন।আইকনগুলোর উপর মাউস রাখলেই দেখায় কোনটি কোন্ কাজ করে।
photoshop marquee tool step 3
আইকোনগুলোর সাথে সময় দিন।পরে কাজে আসবে অভিজ্ঞতা বাড়াতে।
একটা সিলেকশন তৈরী করা।
photoshop marquee tool step 4
সিলেক্টকৃত আরেকটি সিলেকশন মূল সিলেকশনের সাথে যোগ করা।
photoshop marquee tool step 5
সিলেক্টকৃত কোন অংশ বাদ দেয়া।
দুটি সিলেকশন আড়াআড়ি ভাবে স্থাপন।
photoshop marquee tool step 6
এরপর feather অপশন ও Anti Alias বক্স অবস্থিত। feather সিলেক্টকৃত অংশের কোনাগুলি মসৃন করে।
photoshop marquee tool step 7

Anti Alias চেকবক্সে টিকমার্ক থাকলে গোলাকার সিলেকশনের সময় সিলেকশনকে rough হওয়া থেকে রক্ষা করে।
photoshop marquee tool step 8
পরবর্তী ঘোষনা না দেয়া প্রর্যন্ত টিকমার্ক দিয়েই রাখুন।
তারপরেই ৩টি অপশন নিয়ে Style box অবস্থিত।Normal সিলেক্ট করা থাকলে ইচ্ছামত সিকেশন তৈরী করতে পারবেন।Fixed ratio সিলেক্ট করা থাকলে ডান দিকের বক্সে Height Weight যা ঠিক করবেন সিলেকশনও তেমন হবে।
photoshop marquee tool step 9
Elliptical মারকিউ টুল
এই টুলটি তার নাম অনুযায়ী উপবৃত্ত তৈরী করে।Shift চেপে ধরে ক্লিক করে Perfect উপবৃত্ত তৈরী করতে পারবেন।
photoshop marquee tool step 10
Rectangular মারকিউ টুল
এ টুলটি ব্যবহার করে আয়তক্ষেত্র বা বর্গ তৈরী করতে পারেন।Shift চেপে ধরে ক্লিক করে perfect বর্গক্ষেত্র তৈরী করতে পারেন।
photoshop marquee tool step 11

টিপস: Ctrl+D প্রেস করে সিলেকশন বাতিল করতে পারেন।
ফটোশপ গ্রাডিয়েন্ট টুল টিউটোরিয়াল (Photoshop Gradient Tool)

গ্রাডিয়্যান্ট টুলটি ফটোশপে খুবই গুরত্বপূর্ন ও উপকারী টুল বিশেষ করে ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য।এ টুলটি পেইন্ট বাকেট টুলের সাথেই থাকে।টুলটি বের করতে G এবং তারপর Shift+G  প্রেস করুন তাহলে পালাক্রমে গ্রাডিয়্যান্ট টুল ও পেইন্ট বাকেট টুল আসতে থাকবে।


photoshop gradient tool step 1
এ টুলটির ব্যবহার সহজ কিন্তু বুঝতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।সিলেক্টকৃত কোন অংশ বা কোন ক্যানভাসের উপর দিয়ে মাউস পয়েন্টারটি ক্লিক করে চেপে ধরে ড্রাগ করুন(টানুন)।ড্রাগ(টান) যত লম্বা হবে গ্রাডিয়্যান্ট এর ঢালুও তত লম্বা হবে।এ টুলের সমস্ত নিয়ন্ত্রন পয়েন্টারের ড্রাগিং (টানের)এর উপর নির্ভর করে।Shift key চেপে ধরে টানলে দেখুন কিভাবে গ্রাডিয়্যান্ট টা তৈরী হয়।
গ্রাডিয়্যান্ট টুল সিলেক্ট করে ড্রাগ করে Fill করা।
photoshop gradient tool step 2
এ টুলটিতে দক্ষতা আনতে হলে অনেক সময় ও অনুশীলনের প্রয়োজন।এর উপরিভাগের রং এর সাথে সময় ব্যায় করুন এবং বিভিন্ন ভাবে গ্রাডিয়্যান্ট দেয়ার চেষ্টা করুন,টুলটির ভিতরের অন্যান্য বৈশিষ্টের সাথে পরিচয় হওয়ার আগে।

গ্রাডিয়্যান্ট টুল অপশন বার

এ অপশন বারটি(খন্ড) গ্রাডিয়্যান্টকে পরিবর্তন করার মত অনেক বৈশিষ্ট্য বহন করে।গ্রাডিয়্যান্ট টুলটি সিলেক্ট করলেই উপরে Preset(=পূর্বেই ঠিক করে রাখা যন্ত্রটি কিভাবে কাজ করবে) সহ আইকন গুলো দেখাবে।
photoshop gradient tool step 3

এখানে ইচ্ছামত বৈশিষ্ট্য ঠিক করতে পারেন।

গ্রাডিয়্যান্ট  টুল এডিটর

উপরেই বলেছি যে গ্রাডিয়্যান্ট  পরিবর্তনযোগ্য।গ্রাডিয়্যান্ট এডিটরে ইচ্ছামত বৈশিষ্ট্য ঠিক করে দেয়া যায়।গ্রাডিয়্যান্ট টুল অপশন বারে অবস্থিত গ্রাডিয়্যান্ট  টুল আইকনটির ডানে  ড্রপডাউন লিস্টে ক্লিক করুন।
photoshop gradient tool step 4
এই এডিটরটি ফটোশপের বিল্ট ইন Preset এর লিস্ট সহ হাজির করে ও প্রতিটি Preset এর বিস্তারিত লিস্ট আসে।এই Preset গুলো পরিবর্তনযোগ্য।
প্রথম দুটি ফিল্ড আপনাকে গ্রাডিয়্যান্ট  এর নাম এবং ধরন পরিবর্তনের সুযোগ দেয়।২ ধরনের গ্রাডিয়্যান্ট আছে Solid ও Noise.
পরবর্তী ফিল্ডটি  দুটি রং এর মিলনস্থল মসৃন করতে পারে।এটি ব্যবহার করে দেখুন কি ঘটে।
photoshop gradient tool step 5
New বাটনে ক্লিক করে নুতুন গ্রাডিয়্যান্ট   তৈরী করে Preset এর ইচ্ছেমত নাম দিয়ে সেভ করতে পারেন।এডিটরের নিচে ইমেজটি/ছবিটি প্রিভিউ হিসেবে কাজ করে।এই ছবির উপরে ও নিচে স্লাইডার/নির্দেশক থাকে।উপরের স্লাইডারগুলোর নাম  Opacity Stopper আর নিচেরগুলোর নাম Color Stopper .স্লাইডার গুলো ক্লিক বা ড্রাগ ১-১০০ এর মধ্যে ভ্যালু সেট করা যায়।এগুলো গ্রাডিয়্যান্ট  এর মিলনস্থল মসৃন করে  ও অন্য কোন ইমেজের উপর গ্রাডিয়্যান্ট  তৈরী করে।আপনি অতিরিক্ত স্লাইডার যোগ করতে পারেন ইমেজের (যার উপরে নিচে স্লাইডার অবস্থিত)সীমানায় ক্লিকের মাধ্যমে।
photoshop gradient tool step 6

উপরের এবং নিচের স্লাইডের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে উপরের গুলি Opacity(=অনচ্ছতা)সেট করে আর নিচের গুলি গ্রাডিয়্যান্ট  এর কোন পয়েন্টে রং সেট করতে ব্যবহৃত হয়।
photoshop gradient tool step 7
প্রতিটি স্লাইডার এর মাঝখানে অবস্থিত পয়েন্টটি ইচ্ছেমত সরিয়ে গ্রাডিয়্যান্ট  এর মধ্যে পরিবর্তন আনা যায়।আবার ইচ্ছেমত স্লাইডারও যোগ করা যায়।এটা থেকেই অনুমান করা হয় যে গ্রাডিয়্যান্ট  এ অসংখ্য পরিবর্তন হতে পারে।এজন্যই এ টুলটি ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন।
গ্রাডিয়্যান্ট  এর ধরন/Type
গ্রাডিয়্যান্ট  এর অপশন বারে অবস্থিত বিভিন্ন আইকনগুলিতে ক্লিক করে গ্রাডিয়্যান্ট  এর ধরন পাল্টানো যেতে পারে।এখানে ৫ টি ধরন আছে।
  • Linear
  • Radial
  • Angle
  • Reflected
  • Diamond
ডিফল্ট হিসেবে Linear সিলেক্ট করা থাকে।অন্যান্য গুলি সিলেক্ট করলে কেমন হয় চলুন একবার চোখ বুলিয়ে নেই।
  1.  রেডিয়াল গ্রাডিয়েন্ট (Radial Gradient)
photoshop gradient tool step 8

  1. এনজেল গ্রাডিয়েন্ট (Angle Gradient)
photoshop gradient tool step 9
  1. ডায়মন্ড গ্রাডিয়েন্ট (Diamond Gradient)
photoshop gradient tool step 10

Reverse check box এ ক্লিক করা থাকলে এখন যেমন দেখাচ্ছে তার বিপরীত রকম দেখাত।Opacity ও Blending Option ব্যবহার করে সুন্দর সুন্দর ইফেক্ট তৈরী করতে পারেন।
ফটোশপ পেইন্ট বাকেট টুল টিউটোরিয়াল (Photoshop paint Bucket Tool) 

পেইন্ট বাকেট টুলটি ফটোশপে একটি গুরত্বপূর্ন টুল আমরা সবাই জানি।কিবোর্ড থেকে G বোতাম চেপে টুলটিতে একসেস নেয়া যায়।চলুন থিয়েটরে দেখা যাক কি কি পাওয়া যায় টুলটি অপারেশন করে।


পেইন্ট বাকেট টুল G
photoshop paint bucket tool tutorial step 1
এ টুলটি দিয়ে সিলেক্টকৃত অংশ পূরন/পেইন্ট করা যায়।
ক্যানভাস পেইন্ট করা
যেকান সাইজের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলুন।
photoshop paint bucket tool tutorial step 2
সাদার কাছাকাছি কোন রং দিয়ে ফোরগ্রাউন্ড ফিল করে দিন। ক্যানভাসটি নতুন রং দিয়ে রাঙ্গানোর জন্য এর যেকোন কোথাও ক্লিক করুন বা Alt+Backspace চাপুন।
photoshop paint bucket tool tutorial step 3
পুরো ক্যানভাস ঢেকে ফেলার চেয়ে আপনি ইচ্ছে করলে Rectangular Marque Tool দিয়ে নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করে ফিল(পেইন্ট) করতে পারেন।
একটা সিলেকশন ফিল করা
photoshop paint bucket tool tutorial step 4
photoshop paint bucket tool tutorial step 5
টুলগুলিতে ঘোরাঘুরি করে কাজ করার চেয়ে Alt+Backspace চেপে সহজে ফোরগ্রাউন্ড কালার করা যায়।
পেইন্ট বাকেট টুল অপশন
পেইন্ট বাকেট টুলে নিম্নোক্ত অপশনগুলো পাবেন-

  • Tool Presets

  • Pattern Filling

  • Gradients

  • Blending Options and Modes

  • Opacity Setting
পেইন্ট বাকেট টুল অপশন বার
অপশন বারটি একটি ছোট পেইন্ট বাকেট টুল এর আইকন কালো অ্যারো চিহ্ন সহ শুরু হয়েছে।এখানে ক্লিক করলে প্রিসেট সহ (পূর্বেই ঠিককৃত) কিছু পেইন্ট বাকেট টুল সহ খুলবে।ভিতরে সম্ভবত টুল প্রিসেটের লিস্ট শূন্য দেখতে পাবেন।এর ডানদিকে অবস্থিত দুটি আইকনের উপরের অ্যারো আইকনে ক্লিক করলে নতুন ড্রপডাউন তালিকা থেকে নতুন টুল প্রিসেট তৈরী করতে পারবেন।
নতুন টুল প্রিসেট তৈরী করা
G চেপে পেইন্ট বাকেট টুল Active করুন এবং Opacity 50% করুন।

photoshop paint bucket tool tutorial step 6
পেইন্ট বাকেট টুল প্যালেট খুলে নতুন প্রিসেট তৈরীর জন্য ফাকা পেজটিতে ক্লিক করুন।
photoshop paint bucket tool tutorial step 7
নতুনটির প্রিসেটের ইচ্ছেমত নাম দিন
photoshop paint bucket tool tutorial step 8
নতুন পেইন্ট বাকেট টুলটি ৫০% Opacity দিয়ে ফিল করা হয়েছে অর্থাৎ রংটি এখন স্বচ্ছ হবে।নতুন যে টুর প্রিসেটটি তৈরী করা হল এর Opacity ও ৫০% হবে ফলে এই টুল প্রিসেটটি দিয়ে উক্ত সেটিং ব্যাবহার করা যাবে বার বার নতুন করে Opacity ঠিক করার পরিবর্তে।
টুল প্রিসেটের মুল ধারনা হচ্ছে তৈরীকৃত এই প্রিসেট সেটিংস সেভ করে ফটোশপে পরে ব্যাবহার করতে পারবেন।
প্যাটার্ন দিয়ে ফিল করা
পেইন্ট বাকেট আইকনের একটু ডানে একটা ড্রপডাউন মেনু আছে যেখানে দুটি অপশন আছে -foreground and pattern উপরে ফোরগ্রাউন্ড সেটিংসের উদাহরন দেয়া হয়েছে এবার কিভাবে প্যাটার্ন দিয়ে ফিল করা যায় তা দেখি।
G চেপে পেইন্ট বাকেট টুল Active করুন।ফিল অপশন ঠিক করুন Pattern.
photoshop paint bucket tool tutorial step 9
এখান থেকে যেকোন প্যাটার্ন সিলেক্ট করুন।
photoshop paint bucket tool tutorial step 10
ক্যানভাসের যেকোন জায়গায় ক্লিক করুন প্যাটার্ন টি দিয়ে ফল করতে।
photoshop paint bucket tool tutorial step 11
ফটোশপে বিল্ট ইন প্যাটার্ন
প্যাটার্ন প্যালেট আবার খুলে উপরের ডান দিকে অ্যারো চিহ্নতে ক্লিক করুন
photoshop paint bucket tool tutorial step 12
এই তালিকা থেকে নিচের দিকে অবস্থিত প্যাটার্ন গ্রুপ থেকে যেকোন গ্রুপ সিলেক্ট করুন।
photoshop paint bucket tool tutorial step 13
Append Option টি সিলেক্ট করলে প্যাটার্ন প্যালেটে নতুন প্যাটার্ন যুক্ত হবে।আর Ok করলে বর্তমান প্যালেট টি নতুনটির দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।
photoshop paint bucket tool tutorial step 14

Monday, November 12, 2012

Ram নষ্ট হলে বোঝার উপায়


আনেক দিন পর আপনাদের মাঝে একটি নতুন টিপস নিয়ে এলাম। টিপস টা হচ্ছে Ram নিয়ে। আনেক সময় দেখা যায় আমাদের কম্পিউটার চালু হচ্ছে না। চালু কি কারনে হচ্ছে না তা আমরা বোঝতে পারিনা।আনেক কারনে কম্পিউটার চালু না হতে পারে । তার মধ্যে একটি কারন Ram। Ram নষ্ট হলে বোঝার উপায় হলো মাদারবোড  এর মধ্যে একটি টিক টিক শব্দ হবে ।কম্পিউটার power সুইচ চালু দেয়ার সাথে সাথে।
এটি হলে বোঝবেন Ram নষ্ট হয়ে গেছে। 
আশাকরি আপনারা বোঝতে পেরেছেন।

হঠাৎ হঠাৎ কম্পিউটর বন্ধ হলে পাওয়ার সাপ্লাইকে সন্দেহ করুন


কম্পিউটারের পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ে কিছু কথা
আজ একটি অতি সাধারণ টিপস নিয়ে লিখছি। কম্পিউটারে ব্যবহৃত হার্ড ডিস্ক, র‍্যাম, মাদারবোর্ড, সহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ভিড়ে প্রায় অন্তরালে থেকে যায় “ পাওয়ার সাপ্লাই “ নামক জিনিষটির। আমাদের দেশে প্রায় বৈদ্যুতিক ভোল্টেজের ওঠা-নামার কারণে ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী থেকে শুরু করে ব্যবহার্য অনেক বৈদ্যুতিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে যায়, এর প্রধান কারণ  বৈদ্যুতিক বিতরণ ব্যবস্থা। যে বিষয়টি বলতে চাই, তা হলো কম্পিউটারের প্রধান অংশ  “ পাওয়ার সাপ্লাই “ নিয়ে। আপনার কম্পিউটার হটাৎ হটাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া, আবার চালু হওয়া, এরকম বিষয়ে আমরা প্রধানত সকলেই মাদারবোর্ড, লুজ কানেকশন, র‍্যাম সহ বিভিন্ন সংযোগ পরীক্ষা করে দেখি। কিন্তু পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ে ভাবিনা। যদি আপনার কম্পিউটার এরকম করে, তবে সাধারণত যেগুলি কাজ আমরা করি তার পাশাপাশি কম্পিউটার মেরামতকারী/পরিচর্যাকারী প্রতিষ্ঠান কিংবা কোন দক্ষ মেরামতকারী দ্বারা, পাওয়ার সাপ্লাই যথাযথ ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেয়া ভাল, প্রয়োজনে নতুন ভাল ব্রান্ডের পাওয়ার সাপ্লাই  প্রতিস্থাপন করা উচিত।
কেন বলছি এ কথা, আমার এরকম হয়েছিল।একটি হার্ড ডিস্ক,একটি মাদারবোর্ড খুইয়ে আর একটি মাদারবোর্ড প্রায় যায় যায় অবস্থা, তখন ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত পুরাতন পাওয়ার সাপ্লাইটি বদলে দিলাম, সব ঠিক। “ পাওয়ার সাপ্লাই “ এর বিভিন্ন পয়েন্টে বিভিন্ন ভোল্টেজ বের হয়ে কম্পিউটারকে সচল রাখে, এতে ট্রান্সফরমার সহ ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রাংশ রয়েছে। মাত্রারিক্ত ভোল্টেজের ওঠা-নামার কারণে যন্ত্রাংশগুলি যথাযথ কাজ না করার কারণে, যে পয়েন্ট দিয়ে যত ভোল্টেজ প্রয়োজন তা না দিয়ে হয় বেশি, না হয় কম দেয়ে, যার ফলে কম্পিউটারের অন্যান্য যন্ত্রাংশে এর প্রভাব পড়ে।
তাই বন্ধুরা যদি এরকম সমস্যা হয় প্রথমেই সন্দেহ করুন “ পাওয়ার সাপ্লাই “ কে।
Jafor